কয়েক দিনের টানা বৃষ্টির পানি জমে গ্রামীণ জনপদের কাঁচা চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি হয়। বৃষ্টির পানিতে রাস্তায় অতিরিক্ত কাঁদা হওয়ায় এলাকাবাসীকে চলাচলে ভোগান্তি পোহাতে হয়। গ্রামবাসীর কষ্ট লাঘবে যুবদল নেতা সাদ্দাম হোসেন নিজস্ব অর্থায়নে কাদাযুক্ত রাস্তায় ইটের খোয়া ও ভাটার রাবিস দেয়। গ্রামবাসিকে সাথে নিয়ে মানবিক এ যুবনেতা নিজেও রাস্তার সংস্কার কাজে যোগ দেন।
জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার বাগজানা ইউনিয়নের পশ্চিম রামচন্দ্রপুর গ্রামের মানুষের যাতায়াতের একমাত্র রাস্তার অর্ধেক ইট বিছানো আছে। গ্রামের শেষ পশ্চিম মাথায় ইট বিছানো না থাকায় বৃষ্টিতে কাঁদা জমেছে। যুবদল নেতা সাদ্দাম বলেন, গ্রামের আলিফ হোসেন ও দেলোয়ার হোসেন ভ্যান চালিয়ে সংসার চালায়। অতিরিক্ত কাঁদার কারনে তারা বাড়ি থেকে ভ্যান পাকা রাস্তায় নিয়ে যেতে পারে না। মোছাঃ রুমি আক্তার বাগজানা উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীতে লেখাপড়া করে। কাঁদার জন্য অনেক দুর দিয়ে স্কুলে যাওয়া আসা করে। গ্রামবাসির কষ্ট দূর করতে নিজ উদ্যোগে ও অর্থ খরচ করে আমি সহ সবাই মিলে রাস্তাতে খোয়া ও ইটভাটার রাবিস দেই।
বাগজানা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ নাজমুল হক বলেন, ইট বিছানোর শেষ মাথায় বর্ষায় কাঁদা হয়। আগামীতে সরকারি বরাদ্দ পেলে বাকি কাঁচা রাস্তাটুকুও ইট বিছানো হবে বলেও জানান তিনি।