1. live@www.channelnonline.com : CHANNEL N : CHANNEL N
  2. info@www.channelnonline.com : CHANNEL N | চ্যানেল এন :
কালাইয়ে দারিদ্র বাবার হোটেলে খাবার তৈরি  করেন মেধাবী শিক্ষার্থী নাসরিন - CHANNEL N | চ্যানেল এন
সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:৩১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ইউ,এন,ও(সদরপুর) জাকিয়া সুলতানার বদলী জনিত বিদায়, তাঁর স্থলাভিষিক্ত হলেন শরীফ শাওন কক্সবাজার সদরে খুরুশকুল ইউনিয়নের বাসিন্দা বদর আলম মিস্ত্রীর ইন্তেকাল চরভদ্রাসন পদ্মা নদীতে অভিযান: ১০ হাজার মিটার কারেন্ট জাল এবং ২ কেজি ইলিশ মাছ জব্দ চরভদ্রাসনে অভিযানের আটক ইলিশ দুস্থরা পেয়ে বেজায় খুশি পাঁচবিবিতে দাখিল মাদ্রাসার ছাত্রীদের মাঝে শিক্ষা সহায়তা চেক বিতরণ   কক্সবাজারে শিক্ষিকাকে গন ধর্ষণের দায়ে ৩ জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড। শারদীয় দূর্গা পূজা উপলক্ষে ‌ফরিদপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে জেলা পুলিশের মতবিনিময় বিধি তুমি বলে দাও, আমি কার” এমনই সিনেমার গল্প কথা নিয়ে ৩৬ বছরের সংসারের নারীর বিরুদ্ধে পরকীয়া অভিযোগ শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে ফরিদপুরের ভাঙ্গায় দূর্গা মন্দির পরিদর্শন করেন ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার দুর্গা দেবীর শুভাগমন উপলক্ষে ফরিদপুরে ধর্মীয় আলোচনা, বস্ত্র বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

কালাইয়ে দারিদ্র বাবার হোটেলে খাবার তৈরি  করেন মেধাবী শিক্ষার্থী নাসরিন

আব্দুল কাইয়ুম,জয়পুরহাট
  • প্রকাশিত: রবিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৫
  • ১৪৯ বার পড়া হয়েছে

:

জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার বৈরাগীহাট মোড়ে ছোট্র পরিসরে নাসরিন তার বাবার হোটেলে প্রায় ৬ বছর ধরে খাবার তৈরি এবং হোটেল পরিচালনা করছেন এক মেধাবী শিক্ষার্থী নাসরিন আক্তার (১৮)। ১২ বছর আগে হোটেলটি চালু করেছিলেন তার বাবা মোকাব্বর মন্ডল (৫৫)।

নাসরিন এসএসসি পরীক্ষায় পেয়েছিলেন এ প্লাস। সে বর্তমানে উপজেলার কালাই সরকারি মহিলা ডিগ্রী কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের ২য় বর্ষের শিক্ষার্থী। নাসরিন এই হোটেল চালিয়েই  সংসার ও পড়াশুনার খরচ চালান। বাবাকে সাহায্য করতেই এই মেধাবী শিক্ষার্থী বাবার সাথে চালিয়ে যাচ্ছেন খাবার হোটেলটি।

নিজেই তৈরী করছেন পুড়ি, পিয়াজু, সিঙ্গারা, ছামুচা,মোগলাই, চানাচুর। রান্না করছেন ভাত, মাছ,মাংসসহ হরেক রকমের তরকারি। আবার নিজেই করছেন খাবার পরিবেশন।

স্বল্প মূল্যে সু-স্বাদু খাবার পরিবেশন করায় বিভিন্ন এলাকার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে গ্রাহকরা ছুটে আসে তার বাবার হোটেলে। খাবার খেতে আসা গ্রাহকরা বলছেন এই হোটেলের খাবার দামে কম মানে ভালো ও সুস্বাদু।

কলেজ শিক্ষার্থী নাসরিন আক্তার জানান, সে মাধ্যমিকে কোন প্রকার প্রাইভেট পড়ে নাই। এখন বর্তমানে কালাই সরকারি মহিলা ডিগ্রী কলেজে এইচ এস সি বিজ্ঞান বিভাগের ২য় বর্ষের ছাত্রী। সে ভোরবেলায় হোটেলের কাজ করে কলেজে যায়। আবার কলেজ ছুটি দিলে ৩ টার দিকে চলে আসে এবং বিকাল ৪ টা থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত হোটেলের এসব কাজ করে। অর্থের যোগান দিতে না পাড়ায় মা -বাবার কাজে সাহায্যের জন্য এগুলা কাজ করতে হয় তাকে।

নাসরিন আক্তারের বাবা মোকাব্বর মন্ডল বলেন, আমার মেয়ে কালাই মহিলা কলেজ পড়ে। সকালে হোটেলে কাজ রেখে যায়। আবার কলেজ থেকে ফিরে রাত প্রায় ১০টা পর্যন্ত সে কাজ করে। আমি গরিব মানুষ কোন কারিগর রাখতে পারিনাই। আমার মেয়েই সহযোগিতা করেন।

তিনি বলেন যদি সরকারি বেসরকারি বৃত্তশালীরা যদি আমাকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয় তাহলে আমার মেধাবী মেয়েটি শিক্ষিত হয়ে সমাজের উন্নয়নকল্পে কাজ করতে পারে ।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০৩১  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট